পিতা মাতার হক ১৪ টি
জীবিত অবস্থায় ৭ টিঃ ১. আজমত অর্থাৎ পিতামাতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া। ২. মনে প্রাণে মুহাব্বত করা। ৩. সর্বদা তাঁদেরকে মেনে চলা। ৪. তাঁদের খেদমত করা। ৫. তাঁদের জরুরত (প্রয়োজন) পুরা করা। ৬. তাঁদেরকে সর্বদা আরাম পৌঁছানোর ফিকির (চিন্তা ভাবনা) করা। ৭. নিয়মিত তাঁদের সাথে সাক্ষাৎ ও দেখাশুনা করা। মৃত্যুর পর আরো ৭ টিঃ ১. তাঁদের মাগফিরাতের জন্য দু‘আ করা।
সন্তানের হক
সন্তানকে মুসলমান বানাতে হবে । তাহলে সন্তান জানবে যে পিতা-মাতার চেহারার দিকে তাকালে হজ্জের নেকী । পিতা-মাতার মৃত্যুর পর সন্তান কুরআন শরীফ পড়বে । যখন কোন সন্তান কুরআন পড়া শিখবে, বিসমিল্লাহ বলা শিখবে যদি পিতা-মাতার কবরের আযাব চলতে থাকে তাহলে সাথে সাথে কবরের আযাব বন্ধ হয়ে যাবে । আর নেক সন্তান যত বেশী হবে তত ভালো । তাই সন্তানকে নেক
সাধারণ মুসলমানদের হকসমূহ
মুসলমান ভাইয়ের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করবে। সে কাঁদলে তার প্রতি দয়া করবে। তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবে। ইসলাহের জন্য বলতে হলে গোপনে বলবে। তার ওজর-আপত্তি মেনে নিবে। তার কষ্ট লাঘব করবে। সব সময় তার কল্যাণ কামনা করবে। তার দেখাশোনা করবে ও তাকে ভালোবাসবে। তার দায়িত্বের ক্ষেত্রে ছাড় দিবে। অসুস্থ হলে সেবা-শুশ্রূষা করবে। মৃত্যুবরণ করলে জানাযায় অংশ নিবে। তার দা’ওয়াত কবুল করবে। কোন
স্বজনদের সাথে সদ্ব্যবহারের ফযীলত
হাদীস: হযরত আনাস রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কামনা করে যে, তার রিযিক প্রশস্ত করে দেয়া হোক এবং হায়াত বাড়িয়ে দেয়া হোক, সে যেন আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখে। হাদীস: হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি আল্লাহ এবং রহমান। আমি রেহেম (আত্মীয়তা) সৃষ্টি
মা-বাবা সাথে সদ্ব্যবহার
সর্বাপেক্ষা সদ্ব্যবহারের অধিকারী হলেন মা হাদীস : হযরত আবূ হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার কাছ থেকে উত্তম আচরণ লাভের সবচেয়ে বেশি হকদার কে? তিনি বললেন, তোমার মা। সাহাবী জিজ্ঞাসা করলেন, তারপর কে? তিনি বললেন, তোমার মা। সাহাবী জিজ্ঞাসা করলেন, তারপর কে? তিনি বললেন, তোমার মা। সাহাবী জিজ্ঞাসা করলেন,