• Sunrise At: 6:34 AM
  • Sunset At: 5:15 PM
info@talimeislam.com +88 01975539999

যিকিরের ৯০ টি উপকার

গবেষণা সংকলনঃ পীরে কামেল ও মুকাম্মেল অন্যতম চিকিৎসা বিজ্ঞানী, শায়খুল হাদীস, মুফতি, আল্লামা ডক্টর মুহাম্মাদ মনজুরুল ইসলাম সিদ্দিকী দাঃবা পীর সাহেব, তালিমে ইসলাম, মানিকগঞ্জ।

নিম্নে যিকরের ৯০ টি উপকার দেয়া হল

  1. বান্দা যখন আল্লাহর যিকর করে আল্লাহ তখন তার সঙ্গে থাকেন
  2. যিকর করলে আল্লাহর সন্তস্টি অর্জ্ন করা যায়
  3. নিয়মিত যিকর করলে সু-স্থাথের অধিকারী হয়
  4. যিকর মানুষিক টেনশন দূর করে
  5. যিকর অন্তরে শান্তি এবং প্রসস্থতা আনয়ন করে
  6. যিকর শরীর এবং অন্তরে শক্তি আনয়ন করে
  7. যিকর চেহারা ও অন্তরকে নূরান্বিত করে
  8. যিকর রিযক আকর্ষ্ন করে
  9. যিকরকারীকে দেখলে আল্লাহর কথা মনে হয়
  10. যিকরকারীকে হাশরের ময়দানে উচ্চমনা ব্যাক্তি বলা হবে
  11. যিকরকারীকে আল্লাহর হুকুমে জান্নাতী বৃক্ষ সুমিষ্ট করে গজল শুনাবে
  12. যিকর দ্বারা আল্লাহর মহাব্বত পয়দা হয়,আর এই মহাব্বতই হল ইসলামের রুহ এবং দিনের মারকাজ এবং সৌভাগ্য ও নাজাতের ভিত্তিমূল। যে আল্লাহর প্রেমে আবদ্ধ হতে চায় সে যেন বেশি বেশি আল্লাহর যিকর করে। যে ভাবে পড়া ও বারংবার পাঠ করে ইলমের দরওয়াজা স্বরূপ।
  13. যিকরের সাহায্যে মুরাকাবা নছীব হয়. যা ক্রমান্বেয়ে ইহসানের স্তরে পৌছিয়ে দেয় আর এই স্তরে পৌছিতে পারালে এমন ইবাদত নছীব হয় যেমান আল্লাহকে দেখিতে পাওয়া যায়।
  14. যিকর দ্বারা আল্রাহর দিকে আকর্ষ্ন হয়।এমনকি আস্তে আস্তে আল্লাহই একমাত্র তার ভরাসাস্থল হয়ে যায় যাবতীয় বিপদ আপদে আল্লাহর দিকেই দৃষ্টি নিপতিত হয় এবং আস্তে আস্তে আরিফ হয়ে যায়।
  15. যিকর দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয় এবং যিকর যতই বৃ্দ্ধি পাবে আল্লাহর নৈকট্য ও তত বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আর যিকর হতে যতই গাফিল হবে আল্লাহ হতে ততই দুরত্ব বারবে।
  16. যিকর আল্লাহর মারিফাতের দরওয়াজা খুলে দেয়।
  17. যিকর আল্লাহর ভয় পয়দা করে দেয় এবং তাহার সাথে ঘনিষ্টতা সৃষ্টি করে
  18. যিকর করলে আল্লাহর দরবারে যিকরকারীর প্রশংসা হয়ে থাকে।
  19. যিকর দিলকে জিন্দা করে।হাফিজ ইবনে তাহমিয়া বলেন যিকর দিলের জন্য ঐরূপ গাছের জন্য পানি স্বরূপ।
  20. যিকর দিল এবং রুহের খোরাক খাদ্য না পেলে শরীর এর যে অবস্থা হয় যিকর না হলে দিল ও রুহের ও সে অবস্থা হয়।
  21. যিকর অন্তরকে মরিচিকা হতে পরিষ্কার করে দেয়।
  22. যিকর দ্বারা পদস্খল ও ভুল ভ্রান্তি দুরবিত হয়।
  23. গাফিলের অন্তরে আল্লাহ পাকের সঙ্গে যে অসম্পর্কের ভাব, যিকর দ্বারা উহা দুর হয়ে যায়।
  24. বান্দার যিকর সমুহ আরশের চতুর্দিকে তার যিকর করিয়া চিৎকার দিতে থাকে ।
  25. আরামের সময় আল্লাহর যিকর করিলে বিপদের সময় আল্লাহ পাক তাহাকে স্বরন করে থাকেন।
  26. আল্লাহর আজাব হতে নাযাতের উপায় হয় যিকর।
  27. যিকর সাকীনা এবং রহমত অবতীর্ন্ হওয়ার কারন।উপরন্ত ফিরিশতা যিকিরকারীকে ঘিরিয়া ফেলে, যার বিস্তারিত পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে।
  28. যিকরের বরকতে গীবত, চোগলখুরি,মিথ্যা,কুটক্তি এবং বাজে কথা হতে জবান হেফাজত থাকে। আর যে যিকর করে না সে বাজে কথায় লিপ্ত থাকে।
  29. যিকরের মজলিশ ফেরেশতাদের মজলিশ, আর বাজে কথার মজলিশ শয়তানের মজলিস। এখন যাহার যেই রুপ ইচ্ছা সেই রুপ মজলিস পছন্দ করিতে পারে
  30. যিকরের দরুন যিকরকারীরর যেমন নেকবখত, তার নিকট যে বসে সেও নেকবখত, আর গাফেল নিজে যেমন বদবখত তার নিকট যে বসে বদ বদবখত।
  31. যিকর কিয়ামতের দিন অনুতাপ হতে রক্ষা করিবে আর যেখানে যিকর হয়না কিয়ামতের দিন ঐ মজলিস অনুতাপের কারন হবে।
  32. যিকরের সহিত ‍যদি নির্জ্ন স্থানে ক্রন্দন করা যায়, তবে কিয়ামতের ভিষন রৌদ্রতাপে যখন মানুষ দিশে হারা হয়ে যাবে তখন সে আরশের নিচে ছায়া পাবে।
  33. আল্লাহর দরবারে যা চাহিলে পাওয়া যায়, না চেয়ে শুধু যিকরে মশগুল থাকলে তার চেয়ে বেশি পাওয়া যায়। যেমন হাদীসে কদসীতে আছে, যে ব্যক্তি যিকরের দরুন কিছু প্রার্থ্না করতে পারলেন না, আমি তাকে প্রার্থ্নাকারীরর চেয়ে বেশি প্রদান করিব।
  34. সবচেয়ে সহজ ইবাদত হওয়া সত্ত্বেও সমস্ত ইবাদত হতে উত্তম। যেহেতু শরীরের অন্যন্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নাড়াচাড়া করার চেয়ে জিহ্বা নাড়াচাড়া খুব সহজ।
  35. যিকর বিহেশতের চারা গাছের সমতুল্য।
  36. যত বেশি দান বখশিশ নিয়ামতের ওয়াদা যিকরের উপর করা হয়েছে ততবেশী অন্য কোন ইবাদতের উপর নেই।
  37. সর্ব্দ যিকর করিলে আপন সত্তাকে মানুষ ভোলেনা।
  38. মানুষ যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন, ঘরে বাইরে সুস্থতায় অসুস্থতায় সুখে দুখে অর্থাৎ সর্ব্ অবস্থায় যিকর মানুষের উন্নতি সাধন করে।এমন আর কোন বস্ত নাই যা সর্ব্ অবস্থায় মানুষের কাজে আসে। এমনকি যার অন্তর ‍যিকরের আলোতে আলোকিত, ঘুমন্ত অবস্থায়ও সে গাফিল রাত্রি জাগরনকারী অপেক্ষা উত্তম।
  39. যিকরের নূর দুনিয়াতেও সঙ্গে থাকে কবরেও সঙ্গে থঅকে এবং পুলসিরাত পার হবার সময়ও তা আগে আগে থাকবে।
  40. যিকর মারিফাতের মূলনীতি এবং সমস্ত ছুফীয়ায়ে কিরামের তরীকার মধ্যে প্রচলিত, যার জন্য যিকরের দরওয়াজা খোলা হয়েছে অত:পর সে যাই কামনা করে তই পায়, যেহেতু আল্লাহর দরবারে কোন জিনিসের অভাব নাই।
  41. মানুষের অন্তরের মনিকোঠায় একটি বিশেষ স্থান রয়েছে যা যিকরে ইলাহী ব্যতীত অন্য কোন জিনিস দ্বারা পূর্ণ্ হয় না আর এই যিকর যখন অন্তরে বদ্ধমূল হয়ে যায় তখন শুধু সেই স্থানটিকোই নয় বরং যিকর করনেওঃয়ালাকে ধন দৌলত ব্যতীতই ধনী করে দেয়। এবং স্বগোত্রীয় লোকজন ছাড়া অন্যান্যদের নিকটও তাকে সম্মানিত করে দেয় এবং রাজত্ব ব্যাতিত তাকে বাদশাহ বানিয়ে দেয়। পক্ষান্তরে যে যিকর হতে গাফিল থাকে, সে গোষ্ঠি বুনিয়াদ ধন-সম্পদ এবং রাস্টিও ক্ষমতার অধিকারী হয়েও লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়।
  42. যিকর মানুষের অন্তরকে নিদ্রা হতে জাগ্রত এবং গাফলত হতে সতর্ক্ করে দেয় এবং মানুষের অন্তরে যতক্ষন পর্য্ন্ত অসতর্ক্ থাকে আপন উপকার ও মর্যা্দাকে খোয়াতে থাকে।
  43. যিকর একটি বৃক্ষ,তাতে মা‘রিফাতের ফল থাকে।
  44. বান্দা যতক্ষন পর্য্ন্ত যিকর করে আল্লাহ ততক্ষন পর্য্ন্ত তার সঙ্গে থাকেন।
  45. যিকর শোকরের মূল্য।যে যিকর করল না সে আল্লাহর শোকরিয়াও আদায় করল না।
  46. পরহেযগার ব্যাক্তিদের মোধ্যে আল্লাহর নিকট সবচেয়ে সম্মানিত ঐ ব্যাক্তি সর্ব্দা আল্লাহর যিকরে মগ্ন থাকে। যে হেতু পরহেযগারীর পরিমান হল বিহিশত আর যিকর এর পরিমান হল আল্লাহর নৈকট্য লাভ।
  47. অন্তরের মধ্যে বিশেষ ধরনের একটা কঠোরতা থাকে তা যিকর ব্যাতিত অন্য কোন জিনিষ দ্বারা নরম হয়না।
  48. যিকর হল দিলের যাবতীয় রোগের চিকিৎসা।
  49. যিকর হল আল্লাহর সঙ্গে বন্ধুত্বের মাধ্যম।
  50. যিকর নিয়ামত সমূহের আকর্ষ্নকারী ও আল্লাহর আযাব হতে হিফাযতকারী । আল্লাহর যিকরের সমতুল্য অন্য কোন বস্তু নেই।
  51. যিকরকারীদের উপর আল্লাহর রহমত ও বিহিশতীদের দুআ হতে থাকে।
  52. যে ব্যাক্তি তা চায় যে, দুনিয়াতে থেকেই সে বেহিশতি বাগানে অবস্থান করে সে যেন হালকায়ে যিকরে বসে, কেননা তাই হল বেহেশতের বাগান।
  53. যিকরের মজলিশ ফিরিশ্তাদের মজলিশ।
  54. আল্লাহ পাক যিকরকারীদের জন্য ফিরিশতাদের উপর গর্ব্ করে থাকেন।
  55. যারা সর্ব্দা যিকরে মগ্ন খাকবে তারা হাসতে হাসতে বেহেশতে প্রবেশ করবে।
  56. যিকর শয়তানকে বিদরিত করে ও তার শক্তিকে চুরমার করে দেয়।
  57. সমস্ত আমল আল্লাহর যিকরের জন্যেই নিরদিষ্ট।
  58. সমস্ত আমলের মধ্যে তাই শ্রেষ্ঠ যার মধ্যে বেশী বেশী করে যিকর হতে থাকে। তদ্রুপ হজ্বের মধ্যে ঐ হজ্বই শ্রেষ্ঠ যার মধ্যে বেশি পরিমান যিকর থাকে,যিহাদ ইত্যাদিরও এই হুকুম।
  59. যিকরের দরুন যে কোন কষ্ট আছান হয়ে যা, যে কোন কঠিন কাজ সহজ হয়ে যায় আবং যাবতীয় বিপদ কেটে য়ায়।
  60. যিকরের দরুন অন্তর হতে ভয় ভীতি দুর হয়ে তাতে শান্তি প্রতিষ্ঠত হয় এবং যত বেশি করে যিকর করা যাবে তত বেশী ভয় ভীতি দুর হয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
  61. যিকরের বদৌলতে মানুষের মধ্যে এমন এক শক্তির সঞ্চয় হয় যে,তার ফলে বহু দু:সাধ্য কাজ সম্পন্য হয়ে যায়।প্রিয় নবী করীম (স:) এর প্রিয়তম কন্যা হযরত ফাতিমা (রাJ চাক্কি চালনা ও বিবিধ কাজের চাপের দরুন হুজুর পাক (স:) এর খেদমতে একজন চাকর চাইলে,হুজুর (সা:) তাকে শয়নকালে 33 বার সুবহানাল্লা 33 বার আলহামদুল্লিাহ ও 34 বার আল্লাহু আকবার বলে যিকর করার নির্দেশ দেন আবং বলেন, েতা খাদেম অপেক্ষা উত্তম।
  62. যিকরকারীকে আল্লাহ তায়ালা সত্যবাদী বলে আখ্যায়িত করেছন, আর যাকে স্বয়ং আল্লাহ তায়লা সত্যবাদী আখ্যায়িত করেছেন, আর যাকে স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা সত্যবাদী বলেছে তাদের হাশর কখনও মিথ্যাবাদীদের সাথে হতে পারে না। হাদিসে বর্ণিত আছে, বান্দা যখন লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু বলে তখন আল্লাহ পাক বলেন আমার বান্দা সত্যই বলেছে, আমি বাদে কেহ মা‘বূদ নাই এবং আমি সবচেয়ে বড়।
  63. যিকরের বদৌলতে বেহেশতে বালাখানা তৈয়ার হতে থাকে, বান্দা যিকর হতে বিরত থাকলে ফিরিশতাগনও নির্মান কাজ বন্দ করে দেয়।কারন জিজ্ঞাসা করা হলে ফিরিশতাগন বলেন, নিরমানের সামগ্রী এখনও এসে পৌছে নাই।
  64. যিকরের জাহান্নামের জন্য বেড়া স্বরুপ। যে কোন বদ আমলের কারনে জাহান্নামের উপযুক্ত হলেও যিকর মাঝখানে এসে প্রাচীরের মত দাড়ায়। সুতরাং যিকর যত বেশী হবে বেড়াও তত মজবুত হবে।
  65. যিকরকারীদের জন্য ফেরেশ্তাগনও ক্ষমা প্রার্থ্না করে থাকে।
  66. যে পাহাড় অথবা ময়দানে আল্লাহর যিকর করা হয় সে অন্যের উপর গর্ব্ করে থাকে, যেমন হাদীসে বর্ন্ত আছে, এক পাহড় অন্য পাহাড়কে ডেকে বলে আজ তোমার উপর দিয়ে কোন যিকরকারী অতিক্রম করেছে কি? হ্যা বাচক উত্তর শুনলে সে খুব খুশি হয়।
  67. বেশী বেশী করে যিকর করা মুনাফিকি হতে মুক্ত থাকার সনদ স্বরুপ, কারন মুনাফিকদের পরিচয় আল্লাহ পাক এভাবে দিয়েছেন————————-।অর্থ্: তারা আল্লাহর তাআলার যিকর খুব কম করে থাকে। হযরত কা‘ব আহবার (রা:)বলেন, যে প্রচুর পরিমানে ‍যিকর করবে সে ফিাক হতে মুক্ত।
  68. সমস্ত নেক আমলের মুকাবিলায় যিকরের মধ্যে েএকটি বিশেষ ঘরনের লজ্জত রয়েছে।মালেক ইবন দীনার (রাহ:) বলেন, লজ্জত হাসিলকারীদের জন্য যিকরের চেয়ে লজ্জতের বস্তু আর কিছুই নাই।
  69. যিকরকারীদের চেহারা দুনিয়াতেও নূরানী থাকবে আখিরাতেও রূরানী হবে। যে ব্যক্তি পথে ঘাটে, ঘরে বাইরে দেশে বিদেশে মনে মনে বেশি বেশি করে ডিকর করতে থাকবে কিয়ামতের দিন তত বেশি তার জন্য সাক্ষ্যদাতা হবে।
  70. জিহ্বা যতক্ষণ আল্লাহর ডিকরে থাকবে ততক্ষন গীবত শেকায়েত পরনিন্দা অযথা কথা হতে বিরত থাকবে, না হয় বাজে কথায় রত থাকবে। অন্তরের অবস্থাও তদ্রুপ যদি আল্লাহর প্রেমে লিপ্ত না থাকে তবে নিশ্চয় কোন মাখদুকের প্রেমে লিপ্ত থাকবে।
  71. শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। চতুর্দ্িকে হতে তাকে চক্রান্তের বেড়াজালে ঘিরিয়া রাখে।শয়তানের ঐসব কুচক্রী বাহিনীকে হটাবার জন্য যিকরের মত হাতিয়ার আর কিছুই নাই।
  72. যিকরকারীদের সন্তান উত্তম আখলাকের ও মেধাবী হয়।
  73. যিকরকারীকে মানুষ বিশ্বাস করে।
  74. যিকরকারীকে মানুষ সম্মান করে।
  75. যিকরকারী ওয়াদা রক্ষা করে।
  76. যিকরকারীকে আল্লাহ মাফ করে দেন।
  77. যিকরকারী কর্ম্ঠ হয়।
  78. যিকরকারী সকল কাজে অধিক সফল হয়।
  79. যিকরকারী ধর্য্য্শীল হয়।
  80. যিকরকারী চোখের হিফাজন করে।
  81. যিকরকারী প্রচন্ড মনোবলের অধিকারী হয়।
  82. যিকরকারী সৎ সাহসের হয়।
  83. যকরকারী অল্পে তুষ্ট।
  84. যিকরকারী ভদ্র স্বভারে হয়।
  85. যিকরকারীকে মানুষ ভালবাসে।
  86. যিকরকারী ঈমানের সাথে ইনতেকাল করে।
  87. যিকর কররের আযাব হতে নাজাত দেয়।
  88. যিকরকারীকে আল্লাহ ভালবাসেন।
  89. যিকরকারীকে মুতীর মিম্বার দান করা হবে।
  90. যিকরকারীকে আরশের ছায়ায় স্থান দেয়া হবে।

এছাড়াও যিকির এর জানা অজানা আরো অসংখ্য উপকারিতা রয়েছে। তাই সময় নষ্ট না করে আল্লাহর অলীদের মত এ মুহূর্ত থেকেই যিকির শুরু করে দিতে হবে এবং আপনার শিশুকে শিশুকাল থেকেই যিকির শিখিয়ে তা অভ্যাসে পরিনত করে দিতে হবে তাহলে আশা করা যায় এ শিশু আল্লাহর অলী হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবে।

Lorem Ipsum

Designed by Mohd Nassir Uddin